সর্বশেষ আপডেট

3/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে লাইছ আহম্মদউল্লার দুর্নীতি ফাঁস

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে লাইছ আহম্মদউল্লার দুর্নীতি ফাঁস

                       

এখনো থামেনি লিটন গ্রুপের দুর্নীতি,শুরু হয়েছে টাকার খেলা মিলচেনা নিরীহ কারারক্ষীদের সঠিক ডিউটির সুযোগ সুবিদা,অক্টোবর মাসে(২৩৭২ লিটন) দুর্নীতির অভিযোগে প্রশাসনিক বদলী হন,দ্বায়িত্ব পান আহম্মদউল্লা খান ০৬২১৮,,ও ডে কলার রেজাউল প্রমুখ এখন  লিডিং দিচ্ছেন (২২১৯ জিয়া মেডিকেল ডিউটি পারমেন্ট ,বিগত বছরগুলোতে ডিউটি বন্টন ছিলো বেশ ভালো,এখন যারা আহম্মদউল্লার ও রেজাউল এর কাছের লোক তারা আরাম আয়েশ করে যাচ্ছে, আর অন্যরা মাসের পর মাস ডিউটি করে চলছে, আগে এক সপ্তাহ বিকাল এক সপ্তাহ সকাল একসপ্তাহ মেডিকেল একসপ্তাহ অবসর ডিউটি করতো,এখন ভিন্ন রকম চলছে,তারি সুবাতে কিছু সংখ্যক কারারক্ষী আমাদের প্রতিনিধির কাছে প্রকাশ করছেন,গত সপ্তাহে মেডিকেল ডিউটি চেয়েছিলো কয়জন কারারক্ষী আহম্মদউল্লা লাইছের কাছে, উওরে একসপ্তাহে ১০০০৳ছেয়ে বসে,গত সোমবারে একজন অবসর চায় নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক ৫০০টাকা লাগবে বলে দাবি করে,ঐ কারারক্ষী একপর্যায়ে বলে তাকে আমি কত টাকা দিলাম মোবাইল দিলাম আর পানত আছেই,এখন আমার সাথে পল্টি নিলো,আরো চাঞ্চল্যকর তথ্য বাহির হয়ে আসলো আহম্মদ যখন নাইট কলার চিলো তারি সিন্ডিকেটের লোখের মাধ্যমে ইয়াবা,গাজা,মোবাইল ভিতরে প্রবেশ করাতো,লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং সে নিজেও ইয়াবা সেবনকারী, এবং প্রতিদিন সকালে ডে কলার রেজাউল ভিতর থেকে নাস্তা আনার বাহানা করে ঐ নিষিদ্ধ দব্যগুলো ভিতরে প্রবেশ করাচ্ছে,এখন আবার আহম্মদ বলছে যে কোন কিছুর বিনিময়ে সে লাইছের পোষ্টিং দরে রাখতে চায,ইতিমধ্যে ডেপুটি জেলার ফয়েজ কে ১ লক্ষ টাকা দিয়েছে বলে জানা গেছে।




একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ